লিওনেল মেসির কলকাতা সফরকে ঘিরে চরম বিশৃঙ্খলার ঘটনায় সাংবাদিক সম্মেলন করেছেন রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার। তিনি জানান, পুরো ঘটনার দায় খতিয়ে দেখা হচ্ছে এবং মূল উদ্যোক্তাকে আটক করা হয়েছে। দর্শকদের টিকিটের টাকা ফেরত না দেওয়া হলে আয়োজকদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে সৃষ্ট বিশৃঙ্খলা নিয়ে সাংবাদিক বৈঠকে রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার বলেন, মেসি খেলছেন না, এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই দর্শকদের মধ্যে ক্ষোভ ও উদ্বেগ তৈরি হয়। আয়োজকদের পরিকল্পনা ছিল, মেসি এখানে এসে হাত নাড়বেন, নির্দিষ্ট কয়েকজনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন এবং চলে যাবেন। সরকার ইতোমধ্যে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। আয়োজকদের পক্ষ থেকে কোনো অব্যবস্থাপনা বা গাফিলতি ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখা হবে।
তিনি আরও বলেন, আয়োজকদের লিখিতভাবে জানাতে হবে যে দর্শকদের টিকিটের টাকা ফেরত দেওয়া হবে। অন্যথায় তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমরা ইতোমধ্যে উদ্যোক্তাকে আটক করেছি।
এদিকে কলকাতা পুলিশের এডিজি (আইনশৃঙ্খলা) জাভেদ শামিম বলেন, পরিস্থিতি দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে এবং সবাই বাড়ি ফিরে গেছেন। ঘটনাটি সল্টলেক স্টেডিয়ামের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখা হয়েছে। এটি একটি বড় ঘটনা। যারা এর জন্য দায়ী, তাদের শাস্তির আওতায় আনা হবে এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে সব ধরনের আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত গোটা ইন্ডিয়া ট্যুরের মূল উদ্যোক্তা শতদ্রু দত্তকে কলকাতা বিমানবন্দর থেকে আটক করে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, শনিবার মেসির অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গন রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। পুলিশ ও জনতার মধ্যে ধস্তাধস্তি ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ক্ষুব্ধ দর্শকরা অভিযোগ করেন, চড়া দামে টিকিট কেটেও তারা মেসিকে দেখতে পাননি। গ্যালারি থেকে মেসিকে দেখাই যায়নি বলে অভিযোগ ওঠে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও র্যাফ নামানো হয়। এ সময় মেসির পোস্টার ছেঁড়ে ফেলার ঘটনাও ঘটে।
যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে সৃষ্ট বিশৃঙ্খলা নিয়ে সাংবাদিক বৈঠকে রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার বলেন, মেসি খেলছেন না, এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই দর্শকদের মধ্যে ক্ষোভ ও উদ্বেগ তৈরি হয়। আয়োজকদের পরিকল্পনা ছিল, মেসি এখানে এসে হাত নাড়বেন, নির্দিষ্ট কয়েকজনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন এবং চলে যাবেন। সরকার ইতোমধ্যে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। আয়োজকদের পক্ষ থেকে কোনো অব্যবস্থাপনা বা গাফিলতি ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখা হবে।
তিনি আরও বলেন, আয়োজকদের লিখিতভাবে জানাতে হবে যে দর্শকদের টিকিটের টাকা ফেরত দেওয়া হবে। অন্যথায় তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমরা ইতোমধ্যে উদ্যোক্তাকে আটক করেছি।
এদিকে কলকাতা পুলিশের এডিজি (আইনশৃঙ্খলা) জাভেদ শামিম বলেন, পরিস্থিতি দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে এবং সবাই বাড়ি ফিরে গেছেন। ঘটনাটি সল্টলেক স্টেডিয়ামের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখা হয়েছে। এটি একটি বড় ঘটনা। যারা এর জন্য দায়ী, তাদের শাস্তির আওতায় আনা হবে এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে সব ধরনের আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত গোটা ইন্ডিয়া ট্যুরের মূল উদ্যোক্তা শতদ্রু দত্তকে কলকাতা বিমানবন্দর থেকে আটক করে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, শনিবার মেসির অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গন রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। পুলিশ ও জনতার মধ্যে ধস্তাধস্তি ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ক্ষুব্ধ দর্শকরা অভিযোগ করেন, চড়া দামে টিকিট কেটেও তারা মেসিকে দেখতে পাননি। গ্যালারি থেকে মেসিকে দেখাই যায়নি বলে অভিযোগ ওঠে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও র্যাফ নামানো হয়। এ সময় মেসির পোস্টার ছেঁড়ে ফেলার ঘটনাও ঘটে।
ক্রীড়া ডেস্ক